দ্রুত কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন সব থেকে সুন্দর রুপ দিয়ে। আমরা অনেক সময় আমাদের গায়ের ত্বকের উপর অসন্তুষ্ট, আমরা সকলে চাই আমাদের গায়ের রঙ কালো না হয়ে ফর্সা হোক। নিজের কালো ত্বক – কে আমরা অনেকেই অভিশাপ মনে করি। তাই আজ আমরা আলোচনা করব কিভাবে দ্রুত কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায়, আমরা প্রথমে আলোচনা করব সব ন্যাচারাল জিনিস ব্যবহার করে কিভাবে আমরা ন্যাচারালি ফর্সা হতে পারি। প্রাকৃতিক ভাবে দ্রুত কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় হল মধুর সাথে কাচা হলুদ ব্যবহার করা। প্যাক ব্যাবহারের নিয়মঃ
যদি দ্রুত ফর্সা হতে চান তাহলে আপনাকে সপ্তাহে ৩-৪ দিন
- ৪ টেবিল চামচ মধুর সাথে ২ টেবিল চামচ কাচা হলুদ বাটা মিক্স করে পেষ্ট তৈরি করুন।
- তৈরিকৃত পেস্ট আপনার মুখে লাগিয়ে ১-২ ঘন্টা রেখে দিন।
- তার পর হালকা গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিন।
- এভাবে এই কাচা হলুদ ও মধুর প্যাক সপ্তাহে ৩-৪ দিন ব্যবহার করলে ন্যচারালি আপনি হয়ে যাবেন কালো থেকে ফর্সা।
আপনি যদি চান কালো থেকে ফর্সা হওয়ার জন্য কাচা হলুদ আর মধু ব্যবহার ছাড়া অন্য ভাবে ফর্সা হবে তাহলে আপনাকে ব্যবহার করতে হবে মধু ও লেবুর রস। লেবুর রস আপনার ত্বক থেকে কালো দাগ বা কালো জিনিসটা মুছে ফেলে আপনাকে করে তুলে অতুলনীয় সুন্দর। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে লেবুর রস ব্যবহার করবেন?
- প্রথমে লেবুর রস ৩ চা চামচ এবং মধু ২ চা চামচ সাথে গোলাপ জল ১ চা চামচ নিয়ে ভালো ভাবে মিক্স করে নিবেন।
- তার পর এই মিক্স আপনার সম্পুর্ন মুখ পরিষ্কার করে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে মৃদু গরম পানি দিয়ে ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিন।
- এভাবে কিছু দিন ব্যবহার করলে আপনি দ্রুত কালো থেকে ফর্সা হয়ে যাবেন।
বিঃদ্রঃ যাদের ত্বকে এলার্জি আছে, তাদের ক্ষেত্রে লেবুর রসে মুখমন্ডলে চুলকানি হতে পারে অথবা, মুখমন্ডল জ্বলে যেতে পারে। উল্লিখিত পরিস্থিতিতে লেবুর রসের বিকল্প হিসেবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
আমরা ফর্সা হওয়ার জন্য নিয়ম মেনে অথবা না মেনে অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি , কিন্তু আমরা কি জানি যে ফর্সা হওয়ার জন্য আসলে এগুলা কতোটা কার্যকারি? আজ আমরা জেনে নিব ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম। আপনি যদি কোন স্কিন কেয়ার স্পেশিয়ালিষ্ট ডাক্তারের নিয়ম মেনে ক্রিম ব্যবহার করে ফর্সা হতে চান তাহলে আপনাকে পড়তে হবে আমাদের সম্পুর্ন লেখাটি। ফর্সা হওয়ার জন্য আপনি যখন কোন স্পেশালিষ্ট – এর কাছে যাবেন তখন আপনাকে তারা ২ ভাবে পরামর্শ দিয়ে থাকবেনঃ
- ক) ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি অর্গানিক ক্রিম
- খ) ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্যামিকাল যুক্ত ক্রিম।
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি অর্গানিক ক্রিমের মধ্যে বাজারে সব থেকে পপুলার ক্রিম হল সিক্রেট ফেসপ্যাক এটি ব্যবহার করে কিছু দিনের মধ্যে আপনি হয়ে উঠতে পারেন কালো থেকে ফর্সা। এবং এই ক্রিম গুলা ন্যাচারাল ভাবে তৈরি হওয়ার জন্য আপনার ফর্সা হওয়ার স্থায়িত্বকাল হবে সারা জীবন। ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্যামিকাল যুক্ত ক্রিম। এই ক্যমিকাল যুক্ত অনেক ক্রিম আপনি বর্তমানে বাজারে পেয়ে যাবেন এবং এইসব ক্রিমগুলা ক্যামিকালযুক্ত হওয়ার এর পার্শপ্রতিক্রিয়া ও রয়েছে।
ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিমের মধ্যে রয়েছে ওয়াও ফ্যায়ারনেস ক্রিম (Wow Fairness Cream), অলে হোয়াইট রেসিডেন্স (OLAY White Residence), প্লামে লমিনেন্স ডীপ ময়েশ্চারাইজিং (Plum E Luminence Deep Moisturizing) এসকল ক্রিম আপনি ব্যবহার করতে পারেন।
ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
ত্বকের যত্ন নিতে মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেদেরও চিন্তার শেষ নেই। মানুষের বাইরের আবরণই হচ্ছে ত্বক। এই ত্বক সুন্দর এবং আকর্ষণীয় হোক সেটা ছেলেরাও চায়। তাদের চাওয়াতে দোষের কিছু নেই। তবে শারীরিক গঠনগত ভিন্নতার কারণে মেয়েদের ত্বকের থেকে ছেলেদের ত্বকে ভিন্নতা রয়েছে। মেয়েদের ত্বক আর ছেলেদের ত্বকের মধ্যে অনেক পার্থক্য তাই যে ক্রিম ব্যবহার করে মেয়েরা উপকার পেয়েছেন সে ক্রিম যদি ছেলেরা ব্যবহার করেন তা হলে যে সমান ফলাফল পাবেন এইটা ভুল। ত্বকের ভিন্নতার কারনে ছেলেদের জন্য ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ও আলাদা। ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি কিছু ক্রিম যেমনঃ
- L’oreal Men Expert White Active
- Olay Natural White Night Cream
- Garnier Men PowerLight Sweat + Oil Control Moisturiser
- Vaseline Men Anti-spot Whitening Moisturizer
কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম
মেয়েরা ফর্সা হওয়ার জন্য বর্তমানে অনেক ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আপনার গায়ের রঙ যদি হয় কালো তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারন নেই। আজ আমরা এমন কিছু ক্রিমের ব্যপারে জানব যা ব্যবহার করে বাংলাদেশের অনেক কালো মেয়ে ফর্সা হয়ে গিয়েছে। কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিমের মধ্যে বাংলাদেশের মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় ক্রিম হল সিক্রেট ফেসপ্যাক এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করে অনেক কালো মেয়ে ফর্সা হয়েছে। সব থেকে গুরুত্তপুর্ন বিষয় হল এই ক্রিমের এটি সম্পুর্ন অর্গানিক উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে এবং এর কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই যার ফলে একবার আপনার ফেসে পরিবর্তন আসলে তা চীরস্থায়ী ভাবে থেকে যায়। আর যদি আপনি ক্যামিকালযুক্ত কোন ক্রিম ব্যবহার করেন কালো থেকে ফর্সা হওয়ার জন্য তাহলে এটি সাধারনত ক্ষনস্থায়ী হয়ে থাকে এর পার্শপ্রতক্রিয়ার জন্য। আমি আপনাকে পরামর্শ দিব আপনি কালো থেকে ফর্সা হওয়ার জন্য ন্যাচারাল ভাবে তৈরি এমন ক্রিম ব্যবহার করার জন্য।
শরীর ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
সাধারনত আমরা আমাদের শরীরের থেকে ত্বকের যত্ন বেশি নিয়ে থাকি, কিন্তু আমরা বিপাকে পড়ি তখন যখন আমাদের মুখ আমাদের শরীর, হাত বা পা থেকে বেশি ফর্সা। তখন আমরা আমাদের শরীর ফর্সা করার জন্য ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে থাকি এবং ডক্তর আমাদের শরীর ফর্সা হওয়ার কিছু ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। শরীর ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম কয়েক প্রকারের হতে পারে, যেমন অর্গানিক বা ক্যামিকালমুক্ত আরেক প্রকার হল ক্যামিকালযুক্ত।যে সকল ফর্সা হওয়ার ক্রিম ক্যামিকালযুক্ত হয় ঐক্রিম গুলার স্থায়ীত্ত কম হয়। এবং এর ফলাফল সাময়িক হয় এবং কিছু দিন পর আবার আপনার শরীর কালো হয়ে যাবে। আর যদি আপনি চান আপনার শরীর সারা জীবন ফর্সা থাক আর সেটা হোক ক্যামিকাল্মুক্ত কিছু দিয়ে তাহলে কোন কথাই নেই। আপনি ব্যবহার করতে পারেন সিক্রেট বডি প্যাক এটি সম্পুর্ন ক্যামিকালমুক্ত তাই এটার পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই এবং কিছু দিন ব্যবহারে আপনি নিজেই আপনার শরীরের পরিবর্তন দেখতে পারবেন।শরীর হয়ে যাবে অনেক ফর্সা ও অতুলনীয় সুন্দর।
কম দামে ফর্সা হওয়ার ক্রিম
যখন আমাদের মনে হয় আমাদের গায়ের রঙ পরিবর্তন হওয়া দরকার, আমরা তখন অনেক কিছু ট্রাই করে থাকি অনেক সময় আমরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে থাকি।কিন্তু আমাদের এমন সব ক্রিম বা লোশন সাজেষ্ট করা হয় তার দাম আমাদের নাগালের বাহিরে হওয়ায় তা আমাদের সব সময় ব্যবহার করা হয় না ।আজ আমরা ফর্সা হওয়ার এমন ক্রিম সম্পর্কে জানব যার দাম কম কিন্তু মানে অনেক ভালো।কম দামে আপনি বাজারে অনেক ফর্সা হওয়ার ক্রিম পেয়ে যাবেন কিন্তু সব ক্রিম যে ব্যবহারের জন্য ভালো তা কিন্তু না । ব্যবহারের জন্য ভালো এমন সব ক্রিমের সম্পর্কে আমরা আজ জানব, কম দামে ফর্সা হওয়ার ক্রিমের মধ্যে বাংলাদেশের সব থেকে ভালো ক্রিম হল সিক্রেট ফেসপ্যাক এটা ভালো হওয়ার কারনে এর চাহিদা অনেক বেশি হওয়ায় আপনি বাজারে সব সময় কিনতে পাবেন না। আপনাকে এই ক্রিম কিনতে অর্ডার করতে হবে অনলাইনে, আপনাকে যেতে হবে পাইকারিঘর ওয়েবসাইটে যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন কম দামে ফর্সা হওয়ার সব থেকে ভালো ক্রিম।
এক দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়
যখন আমাদের ত্বক কালো থাকে তখন আমরা ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক কিছু করে থাকি। সব সময় ট্রাই করি কি ভাবে দ্রুত ফর্সা হওয়া যায়। আমরা এক দিনে ফর্সা হওয়ার উপায় খুজি, আবার এক রাতে কি ভাবে ফর্সা হওয়া যায় তা ভাবি। এক দিনে বা এক রাতে তো আর ফর্সা হওয়া যায়না কিন্তু এমন কিছু জিনিস আছে যা ব্যবহার করলে এক দিনে আপনার চেহারায় পরিবর্তন দেখতে পারবেন। এক দিনে ফর্সা হওয়ার জন্য আপনাকে ব্যবহার করতে হবে মধু, কাচা হলুদ এবং লেবুর রস।যদি সাথে আপনার তকে দাগ থাকে তাহলে সাথে ব্যবহার করবেন সিক্রেট একনিপ্যাক এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করবে এই সব কিছু এক সাথে প্যাক বানিয়ে তৈরি করে ব্যবহার করলে এক দিনে আপনার ত্বকের পরিবর্তন বুঝতে পারবেন। আবার অনেকে চান নিজে নিজে প্যাক না বানিয়ে রেডিমেট প্যাক বযবহার করতে তাহলে আপনি পাইকারিঘর থেকে আপনার পছন্দের প্যাক নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। পাইকারিঘরের সব প্রোডাক্ট গুলা তৈরি করা হয় ক্যামিকাল্মুক্ত সব উপাদান দ্বারা যার কোন সাইড ইফেক্ট নাই।
শেষ কথা
শরীরের কোন অংশ কালো হবে এবং কোন অংশ ফর্সা হবে তা নির্ভর করে মেলানিনের উপস্থিতির উপর। অর্থাৎ এই মেলানিন কম থাকলে আপনি ফর্সা। আর বেশি থাকলেই আপনি কালো। মুখের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে নেওয়া। তৈলাক্ত ভাব থেকে দূরে থাকা। আপনার চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা। অতঃপর আপনার ত্বকের এই মেলানিনের পরিমাণ কমাতে বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। সুন্দর ত্বকের জন্য, ত্বকের যত্ন করাটা অনেক জরুরী। যারা সময়ের অভাবে নিজের ত্বকের যত্ন নিতে পারেছেন না, তাদের জন্য রয়েছে, সিক্রেট ফেসপ্যাক – তাহলে আর দেরি কেন? এখুনি অর্ডার করুন এবং আপনার ত্বককে আরো আকর্ষণীয় করে তুলুন।
Marketing Partner- Foresight IT