ড্যানড্রাফ কী?
ডার্মাটোলজিস্টের মতে, এটি স্ক্যাল্পের একটি ইনফ্ল্যামেটরি কন্ডিশন যেটা মাইল্ড থেকে সিভিয়ার হতে পারে। বিশেষত সেবোরেইক ডার্মাটিটিস (Seborrhoeic Dermatitis) বা ফাঙ্গাসজনিত কারণে চুলে খুশকি দেখা দিতে পারে। আমাদের স্ক্যাল্পের সেলগুলো প্রতি ২৮ দিন পর পর রিজেনারেট হতে থাকে। স্ক্যাল্পের গভীর থেকে নতুন সেল উপরে উঠে আসে এবং উপরের সেলগুলো ঝরে পড়ে যায়। এই ঝরে পড়া সেলগুলো সময়মতো ক্লিন করা না হলে তখন এগুলো একসাথে হয়ে খুশকি তৈরি করে।
ল পড়ার সমস্যায় ভোগেননি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যায়। নানা কারণে চুল পড়লেও অনেকেই কমপ্লেইন করেন যে, অতিরিক্ত খুশকি বা ড্যানড্রাফের কারণে চুল স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি পড়ছে। কিন্তু সব সময় যে ড্যানড্রাফই চুল পড়ার জন্য দায়ী তা কিন্তু নয়।
ড্যানড্রাফ কত প্রকার ও কি কি?
আমাদের একেকজনের স্কিন যেমন একেক রকম, তেমনই আমাদের স্ক্যাল্পেও ভ্যারিয়েশন আছে। এই ভ্যারিয়েশনের উপর ডিপেন্ড করে ড্যানড্রাফকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। কিন্তু সব সময় যে ড্যানড্রাফই চুল পড়ার জন্য দায়ী তা কিন্তু নয়। হতে পারে আপনার স্ক্যাল্প ড্রাই, তাই হেয়ার ফল বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু এ দুটোর মধ্যে আসলে পার্থক্য কোথায়? আমাদের স্ক্যাল্প ফেইসের মতো অয়েলি বা ড্রাই হতে পারে। অয়েলি স্ক্যাল্পেই যে খুশকির সমস্যা হবে এমন নয়, ড্রাই স্ক্যাল্পেও হতে পারে। ড্যানড্রাফ নাকি ড্রাই স্ক্যাল্প এর সমস্যা হচ্ছে সেই তফাৎটা না বোঝার কারণে অনেকে সঠিকভাবে হেয়ার কেয়ার করা নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। আজ আপনাদের জানাবো এই দুটোর মধ্যে পার্থক্য কী, কেন এই সমস্যা হয় এবং কোন সমস্যায় কীভাবে হেয়ার কেয়ার করবেন সে সম্পর্কে।
- ড্রাই-ড্রাই খুশকির কারণ হচ্ছে ড্রাই স্ক্যাল্প। এমন স্ক্যাল্পে অয়েলের পরিমাণ কম থাকে। যার কারণে সময়ের আগেই পুষ্টির অভাবে সেলগুলো ঝরে পড়ে যায়। স্ক্যাল্প ইচিনেসের কারণও এই ড্রাইনেস।
- অয়েলি- যাদের স্ক্যাল্প বেশি অয়েলি, তাদের স্ক্যাল্প থেকে অনেক বেশি তেল রিলিজ হয়। এই তেল সময়মতো ক্লিন করা না হলে তখন ডেড সেলগুলো এই তেলের সাথে আটকে যেয়ে খুশকির জন্ম দেয়।
ড্যানড্রাফ ও ড্রাই স্ক্যাল্পের পার্থক্য কি?
আমাদের মধ্যে কেউ হয়তো ড্যানড্রাফের সমস্যায় ভুগছেন, কেউ ড্রাই স্ক্যাল্পের। আবার অনেকেই দুটো প্রবলেম একইসাথে ফেইস করছেন। দুটো সমস্যার মধ্যে অনেক মিল থাকায় পার্থক্য সহজে বোঝা যায় না। কিন্তু আপনি ঠিক কোন সমস্যায় ভুগছেন সেটা কীভাবে বুঝবেন? এ জন্য সবার আগে ড্যানড্রাফ ও ড্রাই স্ক্যাল্পের পার্থক্য বোঝা জরুরি। চলুন তাহলে এ বিষয়ে আগে বিস্তারিত জেনে নেই-
- স্ক্যাল্প: আমাদের স্ক্যাল্প ও হেয়ারের ন্যাচারাল অয়েল যদি ব্যালেন্সড থাকে, তাহলে স্ক্যাল্পও ময়েশ্চারাইজড ও হাইড্রেটেড থাকে। কিন্তু নানা কারণে এই ময়েশ্চারাইজেশন কমে যেতে পারে। যেমন- বয়স বৃদ্ধি, কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার, আবহাওয়ার পরিবর্তন, চুল অতিরিক্ত ধোয়া ইত্যাদি। এমন নানা কারণে স্ক্যাল্প ড্রাই হয়ে যায়। ঠিক তখনই দেখা দেয় ফ্লেকিনেস, ইচিনেস ও ইরিটেশনের মতো সমস্যা। দেখা দেয় সাদা ছোট ছোট ফ্লেকস।
- ড্যানড্রাফ: আমাদের স্ক্যাল্পের সেলগুলো প্রতি ২৮ দিন পর পর রিজেনারেট হতে থাকে। স্ক্যাল্পের গভীর থেকে নতুন সেল উপরে উঠে আসে এবং উপরের সেলগুলো ঝরে পড়ে যায়। এই ঝরে পড়া সেলগুলো সময়মতো ক্লিন করা না হলে তখন এগুলো একসাথে হয়ে খুশকি তৈরি করে।
ড্যানড্রাফের কারণসমূহ কি কি?
ড্যানড্রাফ হওয়ার নির্দিষ্ট কারণ বের করা কঠিন, তবে কিছু কমন ফ্যাক্টর আছে যেটা মোটামুটি সবার ক্ষেত্রেই সমান। যেমন-
- ফাঙ্গাল অ্যাটাকঃ ড্যানড্রাফ হওয়ার পিছনে Malassezia Globosa কে মেজর কালপ্রিট হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। ন্যাচারালি সবার স্ক্যাল্পেই এটি থাকে। স্ক্যাল্পের ময়েশ্চার ব্যালেন্স করার জন্য নরমালি যে সিবাম প্রোডাকশন হয়, সেটা যদি কখনো বেড়ে যায় তখনই এই ফাঙ্গাসের সূচনা হয়। আর যত দ্রুত এই ফাঙ্গাস বাড়ে, ততই ডেড সেল আর সেই সাথে ড্যানড্রাফও বাড়তে থাকে। কারও ক্ষেত্রে যদি এই সমস্যা সিভিয়ার হয়, তাহলে অবশ্যই ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নেয়া উচিত।
- সঠিক শ্যাম্পু সিলেক্ট না করাঃ স্ক্যাল্পে ডেড সেলস জমা হলে এবং সেই সাথে যদি এক্সেস সিবাম প্রোডিউস হয়, তখন ইচিনেস আরও বাড়ে। এক্ষেত্রে আপনি যদি শ্যাম্পু ব্যবহার না করে স্ক্যাল্প ক্লিন না রাখেন, তাহলে খুশকিও বেড়েই চলবে।
- স্ট্রেস ও হরমোনাল ইস্যুঃ হরমোনাল চেঞ্জ যেমন- পিউবার্টি, প্রেগনেন্সি এসব কারণেও ড্যানড্রাফ হতে পারে। স্ট্রেসের কারণে কর্টিসল লেভেল বেড়ে যেয়ে স্ক্যাল্পের সিবাম প্রোডাকশন বাড়িয়ে দেয়। আর সেখান থেকে ড্যানড্রাফ হয়।
- অস্বাস্থ্যকর খাবারঃ আমাদের খাদ্যাভ্যাসও ত্বক ও চুলের উপর প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত ফ্যাট, সুগার, প্রসেসড ফুড আপনার স্কিন ও স্ক্যাল্পের সিবাম প্রোডাকশন বাড়িয়ে দেয়। ফলে ড্যানড্রাফ দেখা দেয়।
- আবহাওয়ার পরিবর্তনঃ ড্যানড্রাফের জন্য কোনো ফিক্সড ওয়েদার নেই। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যে কোনো সময় এ সমস্যা হতে পারে। সহজ কথায় বলতে গেলে, খুশকি হওয়ার জন্য যেসব কমন ফ্যাক্টর আছে সেগুলোর মাঝে যে কোনোটি এই সমস্যাকে বাড়াতে পারে। যেমন- অতিরিক্ত গরম থেকে ঘাম হয়ে মাথার তালু ঘেমে গেলে ফাঙ্গাল অ্যাটাক হওয়ার চান্স বেশি থাকে। আবার শীতকালে স্ক্যাল্প ড্রাই হওয়ার কারণে এই সমস্যা আমরা একটু বেশিই ফেইস করি।
খুশকি দূর করতে নারিকেল তেলের উপকারিতা
সাধারণত, চুল ভালভাবে পরিষ্কার না করলে, চুলের যত্ন না নিলে খুশকির সমস্যা দেখা দেয়। এই ক্ষেত্রে নারকেল তেলে খুশকির পাশাপাশি স্ক্যাল্পের সংক্রমণের সমস্যাও দূর করে।
- ডিপ কন্ডিশনিং- চুলকে ভিতর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে তোলার ক্ষেত্রে নারকেল তেলের জুড়ি নেই। আর নারকেল তেল দিয়ে ডিপ কন্ডিশনিং করলে শুষ্ক স্ক্যাল্পের সমস্যাও দূর হয়। প্রথমে চুলটা শ্যাম্পু করে নিন। কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন না। এরপর আধভেজা চুল কয়েকটা ভাগে ভাগ করে নিন। হাতে নারকেল তেল নিয়ে স্ক্যাল্প ও চুলে লাগান। তারপর শাওয়ার ক্যাপে চুল ঢেকে আধঘণ্টা রেখে দিন। এরপর আবার একবার শ্যাম্পু করে নিন।
- নারকেল তেল ও লেবুর রস- লেবুর রসের মধ্যে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড চুলের পিএইচ লেভেল বজায় রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটা খুশকির সমস্যাও দূর লরে। দু’ টেবিল চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার এটা দিয়ে স্ক্যাল্পে মাসাজ করুন। মিনিট কুড়ি রাখার পর শ্যাম্পু করে নিন।
- নারকেল তেল ও রোজমেরি অয়েল- খুশকির জন্য স্ক্যাল্পে চুলকানি হয়। এই সমস্যা দূর করার জন্য চার টেবিল চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে পাঁচ ফোঁটা রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিন। এটা স্ক্যাল্পে ভাল করে মাসাজ করুন। মিনিট ৩০ রাখার পর শ্যাম্পু করে নিন।
- গরম তেল মাসাজ করুন- যেহেতু শুষ্ক স্ক্যাল্পই খুসকির প্রথম আর প্রধান কারণ, তাই হট অয়েল দিয়ে স্ক্যাল্পে মাসাজ করা জরুরি। চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নারকেল তেল গরম করে নিন। গরম তেলে আঙুল ডুবিয়ে স্ক্যাল্পে অন্তত ১০-১৫ মিনিট মাসাজ করুন। আধঘণ্টা রাখার পর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করে নিন।
স্ট্রেস ও হরমোনাল ইস্যু
হরমোনাল চেঞ্জ যেমন- পিউবার্টি, প্রেগনেন্সি এসব কারণেও ড্যানড্রাফ হতে পারে। স্ট্রেসের কারণে কর্টিসল লেভেল বেড়ে যেয়ে স্ক্যাল্পের সিবাম প্রোডাকশন বাড়িয়ে দেয়। আর সেখান থেকে ড্যানড্রাফ হয়।
-
সিক্রেট ড্যানড্রাফ
ড্যানড্রাফ কন্ট্রোল করার জন্য এই প্যাক বেশ কার্যকর। এই ড্যানড্রাফ প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে চুল হবে…Add to cart 410.00৳ -
সিক্রেট হেয়ারঅয়েল
পরিমান: ১০০ মিলি / ২০০ মিলি / ২৫০ মিলি ২-৩ মাস ইউজ করা যায়। কাজঃ…Select options 800.00৳ – 1,800.00৳ -
সিক্রেট হেয়ারপ্যাক
সিক্রেট হেয়ারপ্যাক পরিমান : ২৫০গ্রাম। দেড় মাস ইউজ করা যায়। সপ্তাহে ২-৩ দিন ইউজ করতে…Add to cart 390.00৳
-
সিক্রেট একনিপ্যাক
একটা প্যাক ফুল ব্যবহারে ব্রন পার্মানেন্টলি বিদায় নিবে পাশাপাশি ব্রনের দাগের ও ব্ল্যাকহেডের জন্য কাজ…Add to cart 420.00৳ -
সিক্রেট পোর মিনিমাইজার প্যাক
যে কোন ধরনের ত্বকের গর্ত বিকট আকার ধারণ করে তার সমাধান পেয়ে যাবেন এই একটি…Add to cart 430.00৳ -
সিক্রেট ফেসপ্যাক
সিক্রেট ফেসপ্যাক পরিমান : ২৫০ গ্রাম। কাজঃ স্কীন ফেয়ার, গ্লো এবং স্মুথ করে। সান বার্ন…Add to cart 380.00৳
ড্রাই স্ক্যাল্প সাথে চুলের সম্পর্ক কি?
আমাদের স্ক্যাল্প ও হেয়ারের ন্যাচারাল অয়েল যদি ব্যালেন্সড থাকে, তাহলে স্ক্যাল্পও ময়েশ্চারাইজড ও হাইড্রেটেড থাকে। কিন্তু নানা কারণে এই ময়েশ্চারাইজেশন কমে যেতে পারে। যেমন- বয়স বৃদ্ধি, কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার, আবহাওয়ার পরিবর্তন, চুল অতিরিক্ত ধোয়া ইত্যাদি।
ড্রাই স্ক্যাল্প হওয়ার অন্যতম কারণসমূহ কি?
- ডিহাইড্রেশনঃ ডিহাইড্রেটেড স্কিন বা স্ক্যাল্পে সমস্যার শেষ নেই বললেই চলে। তাই রেগুলার সঠিক পরিমাণে ওয়াটার ইনটেক হওয়া জরুরি। এতে স্ক্যাল্প হাইড্রেটেড থাকে এবং ইচিং, ফ্লেকিং, ইরিটেশন সহজে হয় না। আবার বারবার হার্শ শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও স্ক্যাল্পের হাইড্রেশন ও ময়েশ্চার লেভেল কমে যেয়ে স্ক্যাল্প ড্রাই হতে পারে।
- স্ট্রেসঃ এটি এমন একটি সমস্যা যা আপনার ত্বক ও চুল ভালো থাকার পিছনে অনেক বড় বাঁধা। স্ট্রেসের কারণে এমন কিছু হরমোন রিলিজ হয়, যা স্ক্যাল্পের ইনফ্ল্যামেশন বাড়িয়ে দেয় আর স্ক্যাল্পের ময়েশ্চার ধরে রাখার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে দেখা দেয় ড্রাই স্ক্যাল্প ও ইচিং প্রবলেম।
- নিউট্রিশনাল ডেফিসিয়েন্সিঃ ভিটামিন আমাদের হেলদি স্ক্যাল্পের জন্য অনেক জরুরি। ভিটামিন বি-৬, বি-১২ এবং অ্যাসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড- এগুলো ডায়েটে না থাকলে স্ক্যাল্প পর্যাপ্তভাবে ময়েশ্চারাইজড হয় না। তাই পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার দিয়ে সাজাতে হবে খাদ্য তালিকা।
- আবহাওয়ার পরিবর্তনঃ শীতকালে ওভারঅল স্কিন ড্রাই হয়ে যায়, সেই সাথেও স্ক্যাল্পও। পর্যাপ্ত পরিমাণে ময়েশ্চারাইজ না করলে স্ক্যাল্পের এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
- কেমিক্যাল ট্রিটমেন্টঃ অতিরিক্ত ব্লো ড্রাই, হাই হিট, কালারিং, কেমিক্যাল স্ট্রেইটিং বা হাই pH যুক্ত শ্যাম্পু স্ক্যাল্প ড্রাই করে। স্ক্যাল্পের ড্রাইনেস কমানোর জন্য সচেতন হতে হবে এসব দিকেও।
ড্রাই স্ক্যাল্প হলে করণীয় কি?
- ১) শ্যাম্পু করার কিছুক্ষণ আগে চুলে অয়েল ম্যাসাজ করে নিন। এতে হেয়ার ও স্ক্যাল্পের অয়েল ব্যালেন্স হবে। সপ্তাহে ২/৩ বার অয়েল ম্যাসাজ করতে পারেন।
- ২) সঠিক শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার সিলেক্ট করুন। ড্রাই স্ক্যাল্পে ইরিটেশন হলে হার্শ শ্যাম্পু ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। মাইল্ড শ্যাম্পু ইউজ করুন। এতে স্ক্যাল্প হাইড্রেটেড থাকবে। এছাড়া ইচিং প্রবলেম কমানোর জন্য সুদিং ইনগ্রেডিয়েন্টস (অ্যালোভেরা বা ওটস মিল্ক ইত্যাদি) যুক্ত প্রোডাক্টস ইউজ করতে পারেন। সেই সাথে অ্যালকোহল ও প্যারাবেন ফ্রি হেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করুন।
- ৩) ঘন ঘন চুল ধোয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এতে স্ক্যাল্পের ন্যাচারাল অয়েল কমে যায়। ফলে স্ক্যাল্প আরও ড্রাই হয়ে যায়। আর চুলে কখনো সরাসরি গরম পানি ব্যবহার করবেন না। হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধোয়া ভালো।
ড্যানড্রাফ দূর করার কার্যকরী উপায় কি?
- খুশকি সমস্যা দূর করতে হেয়ার কেয়ারে রাখুন সিক্রেট ড্যানড্রাফ প্যাক। এটি অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল, ফলে ফাঙ্গাল অ্যাটাক হতে দেয় না। সাথে যুক্ত করুন অলিভ ও জোজোবা অয়েল। তিনটি অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন। অলিভ অয়েল চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। জোজোবা অয়েলের লাইট ওয়েট ময়েশ্চারাইজিং প্রোপার্টিজ স্ক্যাল্পে নারিশমেন্ট প্রোভাইড করে। চুলে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার এবং ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট রাখুন ডায়েটে। ডার্মাটোলজিস্টের মতে, এসব উপাদান স্ক্যাল্পের অয়েল প্রোডাকশনে ব্যালেন্স রাখে এবং ফাঙ্গাল গ্রোথ প্রিভেন্ট করে।
- ড্যানড্রাফ দূর করার জন্য মেডিকেটেড শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত যেগুলোতে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, কিটোকোন্যাজল, জিংক পাইরিথিপন বা সেলেনিয়াম সালফাইড থাকে। এসব ইনগ্রেডিয়েন্টস ফাঙ্গাল ইনফ্ল্যামেশন হতে দেয় না। এখন মার্কেটে অ্যান্টি ড্যানড্রাফ রেঞ্জ অ্যাভেলেবল। খুশকির সমাধানে এগুলো ইউজ করতে পারেন।
- ড্যানড্রাফের সমস্যা কমাতে ইউজ করতে পারেন সিক্রেট হেয়ার অয়েল। এতে আছে আমলা পাউডার, নিম, অরেঞ্জ, মেথি, শিকাকাই ও হেনা। এই সবগুলো ইনগ্রেডিয়েন্ট ড্যানড্রাফ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে।
-
সিক্রেট ড্যানড্রাফ
ড্যানড্রাফ কন্ট্রোল করার জন্য এই প্যাক বেশ কার্যকর। এই ড্যানড্রাফ প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে চুল হবে…Add to cart 410.00৳ -
সিক্রেট হেয়ারঅয়েল
পরিমান: ১০০ মিলি / ২০০ মিলি / ২৫০ মিলি ২-৩ মাস ইউজ করা যায়। কাজঃ…Select options 800.00৳ – 1,800.00৳
-
PKG Secret Lip balm
Best Lip Balm For Lips In BD লিপবাম এক ধরনের তৈলাক্ত মলম যা আমাদের ঠোঁটকে সুরক্ষা…Add to cart 550.00৳
-
সিক্রেট একনিপ্যাক
একটা প্যাক ফুল ব্যবহারে ব্রন পার্মানেন্টলি বিদায় নিবে পাশাপাশি ব্রনের দাগের ও ব্ল্যাকহেডের জন্য কাজ…Add to cart 420.00৳
-
মাজুফল-১৬ পিছ #2
এটি ব্যবহারে আপনি অনেকগুলো সমস্যার সমাধান পাবেন। ব্রন দূর হবে ভেতর থেকে , স্কিন টান…Read more -
সিক্রেট বডিপ্যাক
কালচে দাগ দূর, স্কিনের হারিয়ে যাওয়া উজ্জলতা ফিরিয়ে আনে ও সফট করে।। হাত, পা,ঘাড়,গলা,পেট,পিঠ সবখানে…Add to cart 450.00৳